Kamal Ahmed




(১) ♦♦ সকল ধর্মের মানুষদের জন্য:- 

হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান সহ সকল ধর্মের প্রান্তিক দরিদ্র ও সংকটে নিপতিত মানুষ এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণীকে বহুমুখী সেবা প্রদানের লক্ষ্যে গড়ে উঠেছে - মসজিদ ডট লাইফ। মসজিদ ভিত্তিক হলেও - সকল ধর্মের মানুষরাই সেবা পাচ্ছেন এবং সকল সেবা ১০০% ফ্রি! 


 (২) ♦♦ মসজিদ ভিত্তিক এবং শুক্রবার ভিত্তিক কার্যক্রম :-

 এটি একটি মসজিদ ভিত্তিক ও শুক্রবার ভিত্তিক কার্যক্রম। শুধুমাত্র শুক্রবার দিন জুমার নামাজের পরে এই কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এর বাইরে কার্যক্রম পরিচালনা নিষিদ্ধ। 

 ♦ মসজিদ ডট লাইফ সরাসরি কোন ঋন বিতরণ করে না; কোন ঋণের অনুমোদনও প্রদান করে না এবং সরাসরি কোন সেবাও প্রদান করে না। 

 ♦ মসজিদ গুলোতে ব্রাঞ্চ স্থাপন করে লোকাল ম্যানেজমেন্ট টিমের মাধ্যমে কার্য পরিচালনা করা হয়। মসজিদের আওতাধীন এলাকা বা সমাজের মধ্যে সকল সেবা সীমাবদ্ধ থাকে।। 

 (৩) ♦♦ সেবা সমূহ :- 

 মসজিদ ডট লাইফের সেবা সমূহ ২ নং ধারায় বর্ণিত আছে। 

 (৪) ♦♦ জিরো কস্ট বা শুন্য খরচ প্রতিষ্ঠান:- 

মসজিদগুলো ব্রাঞ্চ স্থাপন করা হয় বলে এক পয়সাও ভাড়া দিতে হয় না। শতভাগ মানুষ স্বেচ্ছা শ্রমে কাজ করেন। কাউকে এক পয়সাও প্রদান করতে হয় না। 

 (৫) ♦♦ প্রাপ্ত ডোনেশন যেভাবে বন্টন হয়:- 

 প্রাপ্ত ডোনেশানের শতভাগ কর্জে হাসানা বা মুক্ত ঋণ বিতরণের জন্য মসজিদ গুলোর মধ্যে বন্টন করে দেয়া হয়। এক পয়সাও মসজিদ ডট লাইফ ব্যয় করে না কিংবা কর্জে হাসানা ব্যতীত অন্য কোন খাতে ব্যয়িত হয় না। ( ডোনেশন প্রদান প্রক্রিয়া ৬ নং পয়েন্টে বর্ণিত আছে) 

 (৬) ♦♦ সকল সেবা ১০০% ফ্রি:-

 কোন সেবার জন্য ব্রাঞ্চ গুলো যেমন মসজিদ ডট লাইফ কে এক পয়সাও পে করতে হয় না। তেমনি ভাবে - ঋন গ্রহীতা বা সেবা গ্রহীতাদেরও ব্রাঞ্চগুলোকে এক পয়সাও প্রদান করতে হয় না। 

 (৭) ♦♦ ওপেন বুক সফটওয়্যার :- 

সফটওয়্যারকে ওপেন বুক করে দেয়া হয়েছে। পাই-পয়সার হিসাব পর্যন্ত সমস্ত তথ্য সারা দুনিয়ার জন্য উন্মুক্ত! যে কেউ চাইলে যে কোন তথ্য দেখতে পারেন!! 

 (৮) ♦️♦ ধর্মীয় এবং রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা :-

 মসজিদ ডট লাইফের কোন ধরনের ধর্মীয় কর্মসূচি কিংবা রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা নাই। মানব সেবার জন্য - এটা সকল ধর্মের এবং সকল মতাদর্শের মানুষদের সম্মিলিত প্ল্যাটফর্ম। 


 ♦️ মহাজনী সুদখোর আর দাদন ব্যবসায়ীদের নিষ্ঠুরতার শৃঙ্খল থেকে সারাদেশের প্রান্তিক দরিদ্রদের সুরক্ষিত রেখে - লাখো মলিন মুখে হাসি ফুটিয়ে তুলে তাদের জীবনে সফলতার গল্প গাথা তৈরির এক অনন্য চিন্তা ধারা হচ্ছে - মসজিদ ডট লাইফ। 

♦ ফাইন্যান্সিয়াল, ম্যানেজমেন্ট, প্রমোশনাল কিংবা ইন্টেলেকচুয়াল, সাপোর্ট দিতে এগিয়ে আসুন এবং হয়ে যান মায়াময় এই দুঃসাহসিক অভিযাত্রার একজন সহযোদ্ধা!


♦  প্রধান সেবা - সুদ মুক্ত ঋণ:- 

 ১০০% সুদ মুক্ত ঋণ বা কর্জে হাসানা বিতরণ - মসজিদ ডট লাইফের প্রধান সেবা। মুনাফা, সার্ভিস চার্জ, জরিমানা, জামানত, আবেদন পত্রের ফি, এসএমএস চার্জ, বিলম্বি ফি, অগ্রিম কর্তন, আপদকালীন সঞ্চয় - কোন কিছুই নেই। মোটকথা ঋণ গ্রহিতাকে যে পরিমাণ টাকা দেয়া হয় সেটাই তারা ছোট ছোট কিস্তিতে ফেরত প্রদান করে থাকেন। কোন অজুহাতেই একটি পয়সাও অতিরিক্ত প্রদান করতে হয় না।। এই ঋণের সর্বোচ্চ সীমা হচ্ছে মাত্র বিশ হাজার টাকা। 

 ♦♦ অন্যান্য সেবা সমূহ :- 

 ♦♦ 2. Help Disabled :- 

 যে সব মানুষ প্রতিবন্ধী বা কর্ম করার মতো শারীরিক সক্ষমতা নেই - যাদেরকে ভরণ পোষণ দেবার কেউ নেই - সে সব মানুষদের আমরা কর্জে হাসানা প্রদান করি না। সেইসব অসহায় মানুষদের জন্যে আমাদের "Help Disabled" সার্ভিস বা সেবা। মসজিদ ডট লাইফ এর ব্রাঞ্চ ম্যানেজমেন্ট টিম এবং মসজিদ কমিটি একটা যৌথ সার্ভে করে ওই এলাকার অসহায় মানুষদের প্রোফাইল তৈরি করে দেয়। সবকিছু সঠিক পেলে আমরা অনুমোদন প্রদান করি। তখন এটা পাবলিক হয়ে যায়। আমাদের ওয়েবসাইট থেকে এইসব অসহায় মানুষদের ভেরীফাইড প্রোফাইল দেখে - আগ্রহী ব্যক্তিরা ব্রাঞ্চের মাধ্যমে সরাসরি অসহায় ব্যক্তিদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন। এই সেবার জন্য - মসজিদ ডট লাইফ কোন ফান্ড কালেকশন বা আর্থিক লেনদেন করে না। 

 ♦♦  3. Under Privileged Education 

 দরিদ্র মা-বাবার মেধাবী সন্তান, যারা টাকার অভাবে লেখাপড়া করতে পারছে না, তাদেরকে এই সেবার আওতায় আনা হয়। ব্রাঞ্চের তৈরি করা প্রোফাইল এর ভিত্তিতে মসজিদ ডট লাইফ স্পন্সর সংগ্রহ করে দেয়। সাধারণত যাকাতের টাকা দিয়ে মানুষ এদের লেখাপড়ার দায়িত্ব গ্রহণ করে থাকে।। 

 ♦♦ 4.  Education Loan 

 বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে লেখাপড়া শুরু করেছে এমন মেধাবী এবং দরিদ্র ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য এই সেবা। শিক্ষাজীবনে ঋণ গ্রহণ করবে এবং লেখাপড়া শেষ হওয়ার পর সেটা পরিশোধ করবে। যার জন্য অতিরিক্ত একটি পয়সাও পরিশোধ করতে হবে না। এই সেবাটি ২০২৪ সালের প্রথমার্ধ থেকে চালু করা হবে ইনশাল্লাহ।। 

 ♦ মসজিদ ডট লাইফ - সরাসরি কোন সেবা প্রদান করে না। সবগুলো সেবা - ব্রাঞ্চ ভিত্তিক। 

যেখানে কোন ব্রাঞ্চ স্থাপিত হয় শুধুমাত্র সেই এলাকার মানুষই এই সেবা পাওয়ার যোগ্য।।

♦ আপনার এলাকায় মসজিদ ডট লাইফের ব্রাঞ্চ থাকলে আপনার পক্ষে এই ঋণ পাওয়ার সুযোগ এবং সম্ভাবনা তৈরি হবে।

অন্যথায় এই ঋণ পাওয়ার কোন সুযোগ নেই। 

♦ প্রতিটি ব্রাঞ্চ শুধুমাত্র ঐ সমাজের লোকজনের মধ্যে এই ঋণ বিতরণ করতে পারে। মসজিদ সমাজ বা গ্রামের বাইরের কাউকে ঋণ প্রদান করতে পারে না। 

♦ মসজিদ ডট লাইফ সরাসরি কোন ঋণ বিতরণ করে না এবং ঋণের অনুমোদনও প্রদান করে না। 

♦ মসজিদ গুলোতে ব্রাঞ্চ স্থাপন করে লোকাল ম্যানেজমেন্ট টিমের মাধ্যমে ঋণ বিতরণ ও কার্য পরিচালনা করে। 


 ♦  এটি ক্ষুদ্র ঋণ । দেশের প্রান্তিক দরিদ্র শ্রেণী এবং সংকটে নিপতিত মানুষদের জন্য এই ঋণ।

 ♦   সাধারণভাবে এই ঋণের সর্বোচ্চ সীমা মাত্র 20 হাজার টাকা। 

 ♦  আমাদের গ্রামে গঞ্জে অনেক সম্ভাবনাময় মানুষ আছেন যারা সারা গ্রাম এবং আত্মীয় স্বজনের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে 1000 বা 2000 টাকা পুঁজি জোগাড় করতে পারেন না। অথচ সামান্য পুঁজি বা সাপোর্ট পেলেই এরা ঘুরে দাঁড়াতে পারেন। এদেরকে নিয়েই মসজিদ ডট লাইফ এর কর্মপ্রচেষ্টা। মূলত এরাই - টার্গেট গ্রুপ।

 ♦  ক্ষুদ্র ব্যবসায়ের রানিং ক্যাপিটাল, নুতন ব্যবসায়ের জন্যে ক্ষুদ্র ঋণ, ঘর মেরামত, রিক্সা ভ্যান ইত্যাদি মেরামত বা ক্রয়, সাইকেল ক্রয়, সেলাই মেশিন ক্রয়, জমির সার বীজ ক্রয় এবং সেচ, সন্তানের লেখাপড়া বা চিকিৎসা কাজে, মেয়ের বিয়ের জন্যে সহ নানা প্রয়োজনে এই ঋণ প্রদান করা হয়। তবে সব সময় উৎপাদনশীল খাত বা নুতন উদ্যোক্তাদের অগ্রাধিকার দেয়া হয়।

 ♦ ঋণ প্রদানের সাথে সাথে আমরা ঋণগ্রহীতা কে প্রয়োজনীয় গাইডলাইন এবং মোটিভেশন দেয়ার চেষ্টা করি - যেখান থেকে ঋণ গ্রহীতা তার জীবন বদলানোর স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। এদের হাসিতেই একদিন উদ্ভাসিত হয়ে উঠবে - প্রিয় বাংলাদেশ।

♦♦ মসজিদ ডট লাইফের ফান্ডের মূল উৎস হচ্ছে ডোনেশন বা অনুদান। ======================================================
♦ ডোনেশান বা অনুদান প্রদান করতে চাইলে ওয়েবসাইটের ২ নং বাটন DONATE GENEROUSLY তে ক্লিক করুন ।

সেখানে তিনটি  ব্যাংক হিসাব এবং একটি বিকাশ ও নগদ নম্বর আছে। যে কোন একটিতে জমা দিন।  তবে ব্যাংক হিসাবে জমা দিতে আমরা উৎসাহিত করি।


 ♦ ♦ ডোনেশন প্রদান করে যে  ভাবে অবগত করবেনঃ 
======================================
DONATE GENEROUSLY থেকে  DONETION CONFIRMATION ফরমটি পুরন করে দিন। অথবা 
ই-মেইল:- masjid.life.kamal@gmail.com বা হোয়াটসঅ্যাপ: +19193608286 এর মাধ্যমে অবগত করুন।

 

♦ ♦ ডোনেশন এর ব্যবহারঃ-
=====================
♦ ♦ডোনেশান বাবদ প্রাপ্ত সমুদয় টাকা ব্রাঞ্চ গুলোর মধ্যে বণ্টন করে দেয়া - সুদ মুক্ত ঋণ বা কার্য হাসানা বিতরণের জন্য। 

 ♦ ডোনেশন বাবত প্রাপ্ত অর্থ হতে মসজিদ ডট লাইফ এবং ব্রাঞ্চ গুলো একটি পয়সাও ব্যয় নির্বাহ করে না। 

 ♦ ডোনেশন বাবদ প্রাপ্ত সমুদয় অর্থ - প্রত্যেকটা ডোনারের নামে পৃথক পৃথক ভাবে আমাদের ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা আছে এবং ফান্ড ট্রাক করে তিনি জানতে পারেন তার প্রদত্ত টাকা বাংলাদেশের কোন মসজিদকে দেয়া হয়েছে। 

 ♦♦ আমরা ওপেনবুক সফটওয়্যার মেন্টেইন করি, যা সবার জন্য উন্মুক্ত।।আমাদের কার্যক্রম ১০০% ট্রান্সপারেন্ট।

 ♦.২৪ ঘন্টা পর আমাদের ওয়েবসাইটের DONOR & LENDERS বাটনে ক্লিক দিয়ে আপনার অনুদান আপডেট বা প্রকাশিত হয়েছে মর্মে নিশ্চিত হয়ে নেবেন। 

 ♦ আপনি আপনার নিজ নামে ডোনেশন প্রদর্শন করতে না চাইলে - আপনার কোন মৃত আত্মীয় স্বজনের নামে বা ছদ্মনামে প্রদর্শন করতে পারেন।।

Apply Online ( উপরে ডান কর্নারে) বাটনে ক্লিক করলেই জানতে পারবেন কি ভাবে  নুতন ব্রাঞ্চ খুলতে হয়; কি ভাবে ব্রাঞ্চ ম্যানেজমেন্ট টীম গঠন করতে হয় এবং কি ভাবে অন-লাইনে আবেদন করতে হয়।

 ♦ Registration সম্পন্ন করার জন্যে ইউজার ম্যানুয়েল পড়ে নেবেন। OTP না পেলে আমাদের জানাবেন। ব্রাঞ্চের জন্যে আবেদন করতে  Apply - New Branch চাপুন। সেখানে গাইড লাইন দেওয়া আছে - যা অনুসরণ করে আপনি খুব সহজে নূতন ব্রাঞ্চের জন্য আবেদন করতে পারবেন। 

সংক্ষিপ্ত ধারণা :-

 ♦ একটি মসজিদের আওতাধীন এলাকা বা সেই সমাজের লোকজনকে নিয়ে ৭ থেকে ১০ সদস্যের ব্রাঞ্চ ম্যানেজমেন্ট টীম গঠন করা হয়। এই টীমের মধ্যে একজন টিম লিডার থাকেন, একজন কোষাধ্যক্ষ থাকেন এবং বাকি সবাই থাকেন টীম মেম্বার।

 ♦ ব্রাঞ্চ ম্যানেজমেন্ট টীম - মসজিদ কমিটি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। তবে মসজিদ কমিটির যে কেউ বা সবাই এই টিমে অন্তর্ভুক্ত থাকতে কোনো বাধা নেই।

 ♦ একটা অন লাইন সফটওয়্যার এর মাধ্যমে এই কার্যক্রম পরিচালিত হয়। যে কারনে, এলাকার শিক্ষিত যুব সমাজকে নিয়ে ম্যানেজমেন্ট টীম গঠন করে এর পাশাপাশি এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও মুরুব্বীদের সমন্বয়ে একটি উপদেষ্টা টীম গঠন করা যেতে পারে।

 ♦ এই ম্যানেজমেন্ট টিম - উক্ত সমাজের লোকদের মধ্য থেকে ঋণ গ্রহীতা সিলেকশন করেন। ঋণ প্রদান ও কিস্তি আদায় করেন। ব্যাংক হিসাব তারাই মেনটেইন করেন।

 ♦ উপদেষ্টা কমিটি বুদ্ধি পরামর্শ ও বিভিন্ন ভাবে সাপোর্ট দিয়ে ম্যানেজমেন্ট টীমকে সহায়তা করেন।

 ♦ ঋণ বিতরণে যাতে কোনো ধরনের অনিয়ম না হয় এবং উপযুক্ত লোকরাই যাতে ঋণ পেয়ে থাকে সে কারণে মসজিদ ডট লাইফ এর পক্ষ থেকে বিভিন্ন ভাবে কার্যক্রম মনিটরিং করা হয়।))



♦ নিজ নিজ এলাকার সচ্ছল ব্যক্তিদের অনুদান নিয়ে ব্রাঞ্চ পরিচালনাকে উৎসাহিত করা হয়। 

 ♦♦ যে সব এলাকায় অনুদান প্রদানের জন্যে স্থানীয় লোকদের মধ্যে কেউ এগিয়ে আসেন না সে সব ব্রাঞ্চকে - মসজিদ ডট লাইফ  ফান্ড ম্যানেজ করে দিয়ে থাকে। 

 ♦♦ প্রথম ধাপ ফান্ড :-

 একটি ব্রাঞ্চ অনুমোদনের পর - প্রথম ধাপে প্রদান করা হয় ২০,০০০ (বিশ হাজার) টাকা। 

 ♦♦ দ্বিতীয় ধাপ ফান্ড :- 

দ্বিতীয় ধাপে প্রদান করা হয় ৩০,০০০ (ত্রিশ হাজার) টাকা। উল্লেখ্য দ্বিতীয় ধাপের টাকা পাওয়ার জন্য কমপক্ষে ৪০ হাজার টাকা ঋন বিতরণ করতে হয় এবং ৮ জনকে ঋণ প্রদান করতে হয়। এছাড়া সমুদয় নিয়ম-নীতি যথাযথভাবে পালন করতে হয়। 

 ♦♦ তৃতীয় ধাপ ফান্ড:- 

 এলাকার সবার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ থাকলে, সবার মধ্যে সম্প্রীতি থাকলে, ওভারডিউ লোন না থাকলে, মসজিদ ডট লাইফের সব নির্দেশনা যথাযথভাবে মেনে চললে - তৃতীয় ধাপে আরো ৫০ হাজার টাকা পাওয়া যাবে ইনশাল্লাহ। তৃতীয় ধাপের টাকা পাওয়ার জন্য কমপক্ষে এক লক্ষ ৭৫ হাজার  টাকা ঋণ বিতরণ করতে হবে এবং ন্যূনতম ২০ ব্যক্তিকে ঋন প্রদান করতে হবে।

♦♦চতুর্থ ধাপের ফান্ড:-  

 যেসব ব্রাঞ্চ গুলোর কার্যক্রম খুবই ভালো পরিলক্ষিত হবে। যারা ঋণ বিতরণের মাধ্যমে কিছু মানুষকে স্বাবলম্বী করে তুলতে পেরেছে। সোশ্যাল মিডিয়াতে যাদের ভালো অবদান থাকবে। যেখানে স্কুল কলেজে পড়ুয়া ছেলেমেয়েরাও মসজিদ ডট লাইফ সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানবে - সে সব ক্ষেত্রে চতুর্থ ধাপেও টাকা প্রদান করা হবে ইনশাল্লাহ। 

 চতুর্থ ধাপের টাকা সবার বেলায় সমান হবে না। সিলেকশন টিম এর সুপারিশের ভিত্তিতে - বিভিন্ন ব্রাঞ্চের জন্য টাকার পরিমান ভিন্ন হতে পারে। 

 ♦♦ উল্লেখ্য সকল ধাপের জন্যই টাকা প্রেরণ নির্ভর করবে - মসজিদ ডট লাইফের তহবিলে পর্যাপ্ত ফান্ড থাকার উপর!

একটা ওপেন বুক অনলাইন সফটওয়্যার এর মাধ্যমেই সমস্ত হিসাব নিকাশ এবং রেকর্ডপত্র সংরক্ষণ করা হয়। সব কিছু সবার জন্য উন্মুক্ত।  


♦ যে কেউ যখন তখন যে কোন তথ্য দেখে নিতে পারবেন। 

 

♦ ডোনার'রা কে কত টাকা দিয়েছেন? মসজিদ ডট লাইফ কোন কোন ব্রাঞ্চকে কত টাকা দিয়েছে? মসজিদ ডট লাইফের হাতে এ মুহুর্তে ব্যালেন্স কত আছে?  

♦ ফান্ড ট্রেকিং এ ক্লিক করে প্রত্যেক ডোনার দেখে নিতে পারবেন তার টাকা কোন ব্রাঞ্চকে প্রদান করা হয়েছে । তার প্রদত্ত টাকা থেকে কারা কারা উপকৃত হয়েছেন এবং উপকৃত হচ্ছেন। প্রত্যেক ঋণ গ্রহীতার একাউন্ট স্টেটমেন্ট দেখতে পাবেন। ব্রাঞ্চ ম্যানেজমেন্ট টিম এবং প্রত্যেক ঋণ গ্রহিতার সাথে যোগাযোগের জন্য সকল তথ্য উন্মুক্ত রয়েছে।  


♦ ব্রাঞ্চ গুলো মসজিদ ডট লাইফ থেকে যে পরিমান টাকা গ্রহণ করেছে সেটার রশিদও উম্মুক্ত করে দেওয়া আছে - যাতে কোনভাবেই কারো মধ্যে কোন ধরনের কনফিউশন না থাকে।  


♦ ঋণ প্রদান এবং কিস্তি আদায়ের সাথে সাথে কোষাধ্যক্ষ তার মোবাইল থেকে সফটওয়্যারে পোস্টিং দিয়ে দিলে ঋণগ্রহীতার মোবাইলে অটো মেসেজ (রিসিট) চলে যায়। কিস্তি প্রদানকারী মেসেজ পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকেন। এর ফলে একটা চেক এন্ড ব্যালেন্স প্রতিষ্ঠা হয়। আদায়কৃত টাকা ব্যাংকে জমা কিংবা পুনরায় ঋণ বিতরণ এর আগে পর্যন্ত কোষাধ্যক্ষের হাতে - নগদ ব্যালেন্স হিসাবে শো হয়।

সারা দেশের মসজিদগুলোতে কর্জে হাসানা প্রতিষ্ঠার এই দুঃসাহসিক অভিযাত্রায় সংশ্লিষ্ট হতে চাইলে আপনি বহুভাবে ভূমিকা রাখতে পারবেন। প্রথম কাজটি সবার জন্য কমন। আপনাকে জানতে হবে আর জানার জন্য ওয়েবসাইটের প্রত্যেকটা ফিচার পড়তে হবে; কার্যক্রম গুলো দেখতে হবে। অতঃপর কোন কাজটি বা কোন কোন কাজগুলো আপনার জন্য সুবিধা জনক হবে বেছে নিন।। 

 ♦♦ফাইন্যান্সিয়াল সাপোর্ট:- 

এক বা একাধিক ব্রাঞ্চের স্পন্সর হতে পারেন। অথবা, মাত্র এক হাজার টাকা থেকে শুরু করে যে কোন পরিমাণ টাকা ডোনেশন প্রদান করতে পারেন। ২ নং বাটন - Donate Generously দেখুন। (শতভাগ টাকা ব্রাঞ্চ গুলোর মধ্যে বন্টন করে দেয়া হয়। এক পয়সাও ব্যয় করা হয় না। ফান্ড ট্রাকিং অপশন থেকে জানতে পারবেন আপনার টাকা বাংলাদেশের কোন ব্রাঞ্চ কে দেয়া হয়েছে)। 

 ♦♦ ম্যানেজমেন্ট সাপোর্ট:- 

চলমান কার্যাবলী পরিচালনার ক্ষেত্রে যেকোনো ধরনের দায়িত্ব নিতে পারেন। ব্রাঞ্চগুলো অ্যাপ্রভাল দেওয়া ; হেল্প ডিসেবেল্ডদের প্রোফাইল গুলো অ্যাপ্রুভ করা ; ব্রিজিং বা সেতু বন্ধনের প্রোফাইল গুলো অ্যাপ্রুভ করা; ব্রাঞ্চ গুলোর কাগজপত্র সঠিক আছে কিনা সেটা তদারকি করা ; কোন ব্রাঞ্চে ওভারডিও লোন আছে কিনা সেটা দেখা; কোন ব্রাঞ্চের হাতে অলস ফান্ড পড়ে আছে কিনা সেটা দেখা; কোন একটা জেলার সবগুলো ব্রাঞ্চের তদারক করা। 

 ♦♦ টেকনিক্যাল ও সিকিউরিটি সাপোর্ট :- 

 ( সফটওয়্যার ডেভেলপার এবং গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের কাজ) 

 ♦ সারা দেশের সকল শ্রেণীর মানুষদের জন্য বহু সেবা আমাদের পরিকল্পনাধীন আছে। এগুলো বাস্তবায়নের জন্যে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কাজ করবেন) 

 ♦ মসজিদ ডট লাইফ এর ওয়েবসাইট; প্রোফাইল; এগুলোর সিকিউরিটির জন্য কাজ করা। 

 ♦ ডাটা ব্যাকআপ সাপোর্ট :- ডাটা ব্যাকআপ সাপোর্টের দায়িত্বে যারা থাকবেন তারা সপ্তাহে একদিন করে ওয়েবসাইট এবং সফটওয়্যার এর ডাটা গুলোর ব্যাকআপ রাখবেন। 

 ♦♦ প্রমোশনাল সাপোর্ট :- 

ফেসবুক সহ সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখালেখি করা; পোস্টগুলো শেয়ার করা ; বিভিন্ন জনের কমেন্টের জবাব দেওয়া; পত্রপত্রিকায় আর্টিকেল লেখা ইত্যাদি। 

 ♦♦ ক্যারিয়ার সাপোর্ট :- 

মসজিদ ডট লাইফের টিম লিডারদের - সামাজিক অবদান, প্রশিক্ষণ এবং তাদের দক্ষতা - লোকাল জায়ান্ট এবং মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলির কাছে তুলে ধরা যাতে চাকুরীর জন্য তাদেরকে ডেকে নেয়। 

 ♦♦ প্রশিক্ষণ সাপোর্ট :- 

জুম মিটিং এর মাধ্যমে ব্রাঞ্চগুলোকে - সফটওয়্যার ট্রেনিং ; মোটিভেশনাল ট্রেডিং; লিডারশিপ ট্রেনিং সহ বিভিন্নভাবে প্রশিক্ষিত করে তোলা। 

 ♦♦ ইন্টেলেকচুয়াল সাপোর্ট :- 

আমরা যেসব পরিকল্পনাগুলো প্রণয়ন করেছি সেগুলো ভালোভাবে পর্যালোচনা করে সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে আমাদের সাথে আলোচনা করা। ওয়েব সাইটে আমরা যেসব বিষয়গুলো তুলে ধরেছি সেগুলোকে আরো প্রাঞ্জল এবং বোধগম্য করে তোলা। 

 ♦♦ লিগ্যাল সাপোর্ট :

আইনগত বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করবেন। আইনের ধারা প্রতিপালনের জন্য করণীয় গুলো করবেন। কেউ ধোঁকাবাজি প্রতারণা করলে - আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। এছাড়াও লিগ্যাল সাপোর্ট হিসেবে যা প্রয়োজন হতে পারে। 

 ♦♦ ডিপ্লোম্যাটিক সাপোর্ট :- 

(এক্ষেত্রে আমরা কোন অবসরপ্রাপ্ত - বিচারক; সচিব; মেজর জেনারেল বা তদূর্ধ্ব; দেশের স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবসরপ্রাপ্ত উপাচার্য বা কোন বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক বা এমন পদমর্যাদার কাউকে প্রত্যাশা করব)। বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের সাথে লেখালেখি বা আলাপ-আলোচনা করে সারা দুনিয়াতে কর্জে হাসানা প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা চালাবেন।


 ♦♦ ছবি প্রকাশ করা হয় স্বচ্ছতার জন্য এবং অনিয়ম বা দুর্নীতির অপ-সম্ভাবনা রোধ করার জন্য। 

 আমাদের কার্যক্রম মসজিদ ভিত্তিক।  যখন কোন একটা মসজিদে একটা ব্রাঞ্চ চালু হয় তখন সেই এলাকার সকল মানুষ সে বিষয়ে অবগত থাকেন এবং ওপেন বুক সফটওয়্যার এর কারণে সকল তথ্য দেখতে পান। 

 ঋণগ্রহীতার ছবি এবং বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করার কারণে - কোন ভুয়া কিংবা অযোগ্য মানুষের নামে ঋণ ইস্যু করা হলে তাৎক্ষণিকভাবে প্রতিবাদ আসতে শুরু হয়। 

 কেউ সময় মত কিস্তি পরিশোধ না করলে সেটাও সবাই দেখতে পান।

মোটকথা ব্রাঞ্চ ভিত্তিক ঋণ গ্রহিতার সমস্ত তথ্য প্রকাশিত থাকার কারণে এখানে জেনুইন লোকেরাই ঋণ পেয়ে থাকেন এবং কোন ধরনের অনিয়মের সম্ভাবনা থাকে না।।

এক কেজি লবণ কিংবা চিনি কিনতে দেশের সবচেয়ে দরিদ্র এবং সবচেয়ে ধনী মানুষটা একই সমান ভ্যাট পরিশোধ করেন।অথচ ঋণের সুদের বেলায় - ধনীদের দিতে হয় সঙ্গেল ডিজিট সুদ। মধ্যবিত্ত এবং নিম্নমধ্যবিত্তদের সুদ দিতে হয় ডাবল ডিজিট। অন্যদিকে, শিক্ষা বঞ্চিত প্রান্তিক দরিদ্ররা ব্যাংক কিংবা ভাল এনজিও গুলোতে যাওয়ার যোগ্যতা রাখেন না। যে কারণে বাধ্য হয়ে তাদেরকে যেতে হয় মহাজনী সুদখোর আর দাদন ব্যবসায়ীদের কাছে।

আমাদের দেশে মহাজনী সুদখোর আর দাদন ব্যবসায়ীরা হল রক্তচোষা। এদের সুদের হার 100%, 150% কখনো 200% বা তার চেয়েও বেশী। মাঝে মাঝে কাগজপত্রের মারপ্যাঁচে এমন উচ্চ হারে সুদ আদায় করা হয় যা সাধারণ মানুষ কল্পনাও করতে পারে না। এত উচ্চ সুদে ঋণ নিয়ে ওরা কুলিয়ে উঠতে পারে না। ওয়াদা রক্ষা করতে পারেনা। সবকিছু ওলট-পালট হয়ে যায়। তখন তাদের উপর নেমে আসে অত্যাচার, নির্যাতন। কখনো কখনো নির্যাতনের ভয়াবহতার পরিনতি হয় মৃত্যু।

বাংলাদেশের আর্থসামাজিক অবস্থার প্রেক্ষিতে প্রান্তিক দরিদ্রদের জন্য সুদবিহীন ঋণ বিতরণ কত বেশি গুরুত্বপূর্ণ - সেটা বোঝানোর জন্য তিনটি সাম্প্রতিক ঘটনা তুলে ধরছি:-

() রানী 5000 টাকা সুদের উপর ঋণ নিয়ে দুই লাখ টাকা পরিশোধ করেছে। আরো লক্ষাধিক টাকা সুদের দাবিতে সুদখোর তার নবজাতক শিশু বেচে দিয়েছে। লিংক:-

Facebook Link

() বিমল 5000 টাকা ঋণ নিয়ে 20,000 টাকা পরিশোধ করেছে। আরো 5000 টাকা সুদের দাবিতে তাকে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে। লিংক:-

Facebook Link

() নুর আয়েশা 4000 টাকা সুদে নিয়ে 8000 টাকা পরিশোধ করেছে। আরও 2000 পরিশোধে বিলম্ব হওয়ায় তাকে গাছের সাথে বেঁধে নির্যাতন করা হয়েছে। লিংক:-

Facebook Link

এরকম প্রান্তিক দরিদ্র শ্রেণীর মানুষ গুলোর প্রতি মায়া আর ভালোবাসা ছড়িয়ে - মহাজনী সুদখোর আর দাদন ব্যবসায়ীদের নিষ্ঠুরতার শৃংখল থেকে তাদের মুক্ত করে - তাদের জীবনের সফলতার গল্প গাথা তৈরি করতেই মসজিদ ডট লাইফের এই দুঃসাহসিক অভিযাত্রা।

কোন আইন, কোর্টের নির্দেশনা পুলিশ, বিডিআর, র‍্যাব বা আর্মি দিয়ে সমস্যার সমাধান হবে না।

প্রতিটা মসজিদ মসজিদে সুদ মুক্ত ঋণ বিতরণ কার্যক্রম চালু করার মাধ্যমেই এই সমস্যার সমাধান করা যাবে।

মানুষ তার নিজের অর্জিত টাকা দিয়ে নিজের জায়গা ওয়াকফ করে দিয়ে মসজিদ, মাদ্রাসা, এতিমখানা, হাসপাতাল ইত্যাদি জনহিতকর কর্ম করে। সে গুলোকে সদকায়ে জারিয়া হিসেবে রেখে যায় যেন আখিরাতে ভালো থাকতে পারে।

বিপুল পরিমাণ টাকা খরচ করে মসজিদের আলিশান বিল্ডিং বানানো হয়। টাইলস এর জায়গায় মার্বেল লাগানো হয়। অনেক দামী ঝাড় বাতি লাগানো হয়।

এত যাদের সামর্থ্য তারা চাইলে সেই মসজিদের আওতাধীন এলাকার দরিদ্র এবং সংকটে নিপতিত মানুষদের মধ্যে সুদবিহীন ঋণ প্রদানের জন্য - 50000 বা 1,00,000 টাকার একটা ফান্ড অনায়াসেই রাখতে পারেন।

প্রয়োজন শুধু মানুষের চিন্তা-চেতনায় একটা নাড়া দেয়া। কাজটি করতে পারলেই বাংলাদেশের প্রান্তিক দরিদ্রদের জীবন মানে এক বিশাল পরিবর্তন আসবে ইনশাল্লাহ।

বিশাল এক কর্মপরিকল্পনা। অথচ অফিস নেই। কর্মচারী নাই। প্রশাসনিক খরচ নেই। পরিচালন খরচ নেই। টপ টু বটম সবাই কাজ করছে সম্পূর্ণ বিনা পারিশ্রমিকে। একটি পয়সাও খরচ ব্যতিত সম্পূর্ণ ফ্রি-তে মসজিদ গুলোকে ব্যবহার করে লোকাল ম্যানেজমেন্ট টিমের মাধ্যমে কার্য পরিচালনা হবে - এই চিন্তাধারা থেকেই এটাকে মসজিদভিত্তিক করা হয়েছে এবং এর নাম হয়েছে মসজিদ ডট লাইফ।।

 কোন ধরনের ব্যয় নির্বাহ ব্যতীত সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে প্রান্তিক দরিদ্রদের মধ্যে ব্যাপক ভিত্তিক ক্ষুদ্র ঋণদান কর্মসূচি গ্রামে গ্রামে পাড়ায়-পাড়ায় ছড়িয়ে দিতে চাইলে মসজিদগুলোকে ব্যবহার করেই সেটা সম্ভব।

  মসজিদ ভিত্তিক করার আরও কারণগুলো নিম্নরূপ :-

 ♦ বাংলাদেশ হলো - মসজিদের দেশ। কোন কোন গ্রামে পাঁচ-ছয়টা পর্যন্ত মসজিদ আছে। ঋণ প্রদানের আওতাধীন এলাকাগুলোকে খুব ছোট ছোট ইউনিটে ভাগ করে নেবার সুবিধার্থে - মসজিদ ভিত্তিক করা হয়েছে, যাতে ঋণগ্রহীতারা খুব সহজে সেবা পেতে পারেন।

 ♦ ঋণ প্রদানের আওতাধীন এলাকা খুব ছোট হওয়ার কারণে- ম্যানেজমেন্ট টিম এবং ঋণগ্রহীতা সবাই সবার খুব ঘনিষ্ঠ পরিচিত হয় এবং ম্যানেজমেন্ট টিমের পক্ষে সামগ্রিক ম্যানেজমেন্ট সহজ হয়। শুক্রবার ব্যতীত ব্রাঞ্চ ম্যানেজমেন্ট টিমের সদস্যদের একত্রিত করা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার হবে।

 ♦ একটা এলাকার প্রায় সব মুসলিমরাই একটা নির্দিষ্ট সময়ে শুক্রবার মসজিদে হাজির হয়ে থাকেন। জুমার পর এলাকাবাসীদের উপস্থিতিতে প্রকাশ্যে ঋণ বিতরণ করা হলে - সেখানে দুর্নীতির বা অনিয়মের সম্ভাবনা অনেক কম থাকে।

 মসজিদ গুলোকে কেন্দ্র করে - সমাজ সেবা মূলক কার্যক্রম পরিচালনা করা ব্যতিত মসজিদ ডট লাইফের কোন ধরনের ধর্মীয় কর্মসূচী নাই।

♦ মসজিদ ডট লাইফের নামে বা এর ব্যানারে - কোন ধর্মীয় অনুষ্ঠান বা ত্রাণ বিতরণ, ইফতার বিতরণ, ঈদের সময় সেমাই চিনি বিতরণ বা যাকাতের শাড়ি-লুঙ্গি ইত্যাদি বিতরণ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। কোনোভাবেই এগুলো করা যাবে না।

 ♦ মসজিদের উন্নয়নের নামে বা অন্য কোনো অজুহাতে ঋণগ্রহীতাদের কাছ থেকে প্রদত্ত ঋণের টাকা থেকে একটি টাকাও অতিরিক্ত নেওয়া যাবে না।

 ♦ মসজিদ ডট লাইফ এর কার্যক্রম পরিচালনার নামে বা কোন অনুষ্ঠানের নামে – কোন ধরনের চাঁদা বা অনুদান গ্রহন করা যাবে না - এটা সম্পূর্ণ স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান।

 ♦ শুধুমাত্র প্রান্তিক দরিদ্রদের মাঝে ঋণ বিতরনের জন্যেই অনুদান গ্রহন করা হয়।

 ♦ সময়মতো টাকা পরিশোধ না করার কারনে ঋণ গ্রহীতার নিকট হতে জরিমানা আদায় করা যাবে না বা অপদস্ত করা যাবে না।

 ♦ তবে টাউট বাটপারদের জন্য আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।।

মসজিদ ডট লাইফের সাথে সংশ্লিষ্ট কারো পরিচয় নিশ্চিত হতে মসজিদ ডট লাইফ এর ওয়েবসাইট থেকে তার নাম, ছবি এবং পরিচয় বা পদবী দেখুন।

মসজিদ ডট লাইফ - অনন্য সব বৈশিষ্ট্য এবং পরিকল্পনার জন্যে অগণিত মানুষের ভালোবাসা এবং এবং সমর্থন পেয়ে যাচ্ছে। যা দিনে দিনে বৃদ্ধি প্রাপ্ত হচ্ছে।।

 মানুষের এই ভালোবাসা এবং সমর্থনের সুযোগে কেউ যেন ধোঁকাবাজি এবং প্রতারণার আশ্রয় নিতে  না পারে সে জন্যে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।।

মসজিদ ডট লাইফের ওয়েবসাইটে উল্লেখ নেই এমন কোন ব্যাংক একাউন্ট কিংবা বিকাশ বা নগদ বা অন্য কোন মাধ্যমে কোনভাবেই টাকা জমা দেবেন না।

♦ যে কেউ মসজিদ ডট লাইফ এর জন্যে কোন অনুদান বা ধার প্রদান করে থাকলে যদি তা DONORS & LENDERS লিষ্টে না পাওয়া যায় – তাহলে সেই টাকা মসজিদ ডট লাইফের বা কোন ব্রাঞ্চের ব্যাংক হিসাবে জমা হয়নি। তারমানে - আপনার প্রদত্ত টাকা দিয়ে কোন দরিদ্র মানুষ উপকৃত হচ্ছেন না। আপনি প্রতারণার শিকার হয়ে থাকতে পারেন। যার মাধ্যমে টাকা দিয়েছেন অনতিবিলম্বে তাকে এ বিষয়ে প্রশ্ন করুন। আপনার এই অনুদানের জন্যে মসজিদ ডট লাইফের কোন জবাবদিহিতা বা দায়বদ্ধতা নাই।।  

♦ আপনার এলাকার মসজিদের ব্রাঞ্চ ম্যানেজমেন্ট টিমের হাতে যদি আপনি নগদ অনুদান দিয়ে থাকেন - তবে অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে আপনার নামে উক্ত ডোনেশন আপডেট বা প্রকাশিত হয়েছে কিনা তা আপনি নিশ্চিত হয়ে নেবেন। এর ফলে চেক এন্ড ব্যালেন্স থাকে। 

 ♦ আপনি - মসজিদ ডট লাইফ বা কোন ব্রাঞ্চকে অনুদান দিয়েছেন অথচ আপনার নাম মসজিদ ডট লাইফের ডোনার লিস্টে নাই! এমন যদি হয়ে থাকে, তাহলে কাকে কি ভাবে টাকা দিয়েছেন তার নাম এবং ব্রাঞ্চ নাম্বার সহ তাৎক্ষণিকভাবে আমাদের অবগত করুন :- 

 

Kamal Ahmed 

Founder Masjid.life 

+19193608286 (WhatsApp) 

masjid.life.kamal@gmail.com

থানা ভিত্তিক স্পেশাল প্রজেক্ট! 

 ♦♦ মসজিদ ডট লাইফ এর মূল কার্যক্রম - মসজিদ ভিত্তিক। তবে,

 ♦♦স্বল্প বেতনের চাকুরীজীবীদের জন্য থানা ভিত্তিক স্পেশাল ব্রাঞ্চ চালু করা আমাদের পরিকল্পনাধীন আছে। এবং, 

 ♦♦ ইতিমধ্যে ফেনী থানাতে স্বল্প বেতনের চাকুরীজীবী - ইমাম, মোয়াজ্জিন এবং কওমি মাদ্রাসা শিক্ষকদের জন্য একটা স্পেশাল ব্রাঞ্চ চালু হয়েছে। ব্রাঞ্চ নং: ১০১০ বিস্তারিত জানতে এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করতে চাইলে: আমাদের ওয়েবসাইট থেকে উক্ত ১০১০ নং ব্রাঞ্চ ভিজিট করুন। যারা পরিচালনা করছেন তাদের সাথে কথা বলুন। যারা ঋন গ্রহণ করছেন তাদের সাথে কথা বলুন। 

 ♦♦ যে কোনো পেশা বা শ্রেণীর নিবেদিত প্রাণ কিছু মানুষ একত্রিত হয়ে স্বাগত্রিয় ভাই-বোনদের জন্য কর্জে হাসানার স্পেশাল ব্রাঞ্চ শুরু করতে পারেন। যেমন প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষকবৃন্দ; হাই স্কুলের শিক্ষকবৃন্দ; কলেজের শিক্ষকবৃন্দ; ডাক্তারবৃন্দ। যারা পরিচালনার সাথে সংশ্লিষ্ট হবেন তাদের এটা মাথায় রাখতে হবে - এটা জিরো কস্ট অর্গানাইজেশন। সুতরাং যাতায়াত ভাড়া, চা-পানি সব নিজের পকেটের পয়সা থেকে ব্যয় করতে হবে। মোটকথা এটাকে এবাদত হিসেবে নিতে হবে। 

 ♦♦ সুদ নিষিদ্ধ এবং হারাম করে আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের পক্ষ থেকে যে কঠিন ও ভয়ঙ্কর বার্তাগুলো দেয়া হয়েছে সেটা ধনী দরিদ্র সবার জন্য প্রযোজ্য। সুতরাং সবারই উচিত সুদ থেকে বেঁচে থাকা এবং অন্যকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য প্রচেষ্টা চালানো। 

 ♦♦ এটি একটি জিরো কস্ট অর্গানাইজেশন। এখানে শতভাগ মানুষ স্বেচ্ছাশ্রমে কাজ করেন। একটা ওপেন বুক সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আমরা পাই-পয়সার হিসাব থেকে শুরু করে সমস্ত তথ্য সারা দুনিয়ার জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছি। সম্ভবত - পৃথিবীতে এখন এখন পর্যন্ত দ্বিতীয়টি গড়ে ওঠেনি।

 ♦♦ সুদ মুক্ত একটা মজবুত প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলার জন্য আপনার সবচেয়ে বড় অবদান হবে - আমাদের ওয়েবসাইট এবং ইউটিউব চ্যানেল থেকে মসজিদ ডট লাইফ এর পরিকল্পনা এবং কার্যক্রমগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানা। অতঃপর ইন্টেলেকচুয়াল, ম্যানেজমেন্ট কিংবা ফিনান্সিয়াল সাপোর্ট প্রদান করা অথবা প্রচার-প্রচারণায় অংশগ্রহণ করা।

 ♦♦কর্জে হাসানা বা সুদ মুক্ত ঋণের একটা প্লাটফর্ম গড়ে তোলার এই দুঃসাহসিক অভিযাত্রার একজন সহযোদ্ধা হয়ে - খুব সহজে আপনার মহান স্রষ্টার সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারবেন এটা খুব দৃঢ়ভাবে আশা করতে পারেন। কারণ সুদের মত এত ভয়ঙ্কর অসন্তুষ্টির কথা মহান আল্লাহ এবং তাঁর রাসূল অন্য কোথাও ব্যক্ত করেননি। 

 বিনীত :- 

কামাল আহমেদ                                                                            ফাউন্ডার - মসজিদ ডট লাইফ 

ফোন: +19193608286 ( WhatsApp) 

ইমেইল: masjid.life.kamal@gmail.com 

 ♦ওয়েবসাইট: www.masjid.life 

♦ইউটিউব: Masjid.Life_Kamal

 (দেশের সকল ধর্মের প্রান্তিক দরিদ্র ও সংকটে নিপতিত জনগোষ্ঠীর এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত শ্রেণীর জন্য ১০০% সুদমুক্ত এবং মুনাফা, সার্ভিস চার্জ, আবেদন ফি ও জরিমানা বিহীন - মসজিদ ভিত্তিক ক্ষুদ্র ঋণ বিতরণ কার্যক্রম সহ বহুবিধ সমাজসেবামূলক কার্যক্রম) 

 নর্থ ক্যারোলাইনা - আমেরিকা। ১৭ অক্টোবর ২০২৩

⛔ ব্রাঞ্চ অনুমোদন পাওয়ার সাথে সাথে অর্থাৎ ব্রাঞ্চের নাম্বার পড়ে যাওয়ার পর - সর্বপ্রথম ঋণ আবেদন ফরম সংগ্রহ করবেন।

⛔ ফরম পাঠাবার জন্য নিম্নোক্ত ব্যক্তিকে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করবেন। আপনার অনুরোধ পেলে তিনি চট্টগ্রাম থেকে ফরম পাঠিয়ে দিবেন।
       Md. Ismail - 01712031112

স্পষ্টভাবে কুরিয়ারের (বা পোস্ট অফিসের) নাম ঠিকানা ও প্রাপকের নাম লিখে দেবেন।

♦♦ ফরম গুলো যেভাবে বিতরণ করবেন:-

⛔  যাকে ঋণ দেবার বিষয় সিদ্ধান্ত হবে শুধুমাত্র তাকে ফরম দেবেন।

 ⛔ একজন ঋণগ্রহীতার জন্য একবারই ফরম পূরণ করতে হবে। ভবিষ্যতে যতবারই ঋণ নেবেন নতুন করে আর কোন ফরম পূরণ করতে হবে না। শুধুমাত্র ব্যাক পেইজে সাইন করে টাকা নেবে।

 

অ-মুসলিমদের মধ্যে ঋন বিতরণ প্রক্রিয়া :-

♦♦ মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকাগুলোতে বসবাসকারী - অমুসলিমদের বিপদে সংকটে তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে এটাই মানবিকতা; এটাই আমাদের জন্য ইসলামের নির্দেশনা।

♦♦ বিপদে সংকটে কোন অ-মুসলিম ঋন প্রত্যাশী হলে - ধর্ম পরিচয়ের কারণে একজনও বাদ পড়েছেন, এমন উপমা যেন তৈরি না হয়। অন্য কোন দোষ বা সীমাবদ্ধতার কারণে বাদ পড়লে কোন সমস্যা নেই।  

♦♦ আপনার ব্রাঞ্চ থেকে যখন কোন অমুসলিমকে ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হবে - তাকে  মসজিদে ডাকবেন না। বরং তাকে বরাদ্দকৃত ঋণের টাকা  তার বাড়িতে পৌঁছে দিতে সচেষ্ট হবেন।

এ কাজটি সুচারুরূপে করা হলে অ-মুসলিমদের নিকট ইসলামের ভাবমূর্তি বৃদ্ধি পাবে। স্বয়ংক্রিয়ভাবেই ওরা ইসলামের দাওয়াত পাবে।।

 

 

 

সম্মানিত ডোনার'রা  যে ভাবে  তাদের প্রদত্ত ডোনেশান ট্র্যাক করবেনঃ-

https://www.youtube.com/watch?v=ip-8peW8HwM&t=32s

 

একাউন্টিং সিস্টেমঃ-

১। ঋন বিতরন ও কিস্তি আদায় ঃ-   

 

https://www.youtube.com/watch?v=JBgi2hq5ZYs&t=13s                                                                                                                 

 

 

২। ব্যাংকে টাকা জমা প্রদান ও ব্যাংক হতে টাকা উত্তোলন ঃ-                                                                  

https://www.youtube.com/watch?v=A8zLoAeiozs

 

৩। ব্যাংক  চার্জ  ও ব্যাংক হতে আয় ঃ-                                                                  
https://www.youtube.com/watch?v=8g5h3Q5coHk&t=21s

 

৪। রিপোর্ট যে ভাবে চেক করবেন ঃ- 
https://www.youtube.com/watch?v=j3334uAokDc&t=11s    

♦♦  FAQ (Frequently asked questions)
*যে প্রশ্নগুলো বারবার করে থাকে*
 
♦♦ আমি ঋণ পেতে চাই / আমি ঋন নিতে চাই/ আমি কি ভাবে ঋন পাব:-

www.masjid.life - সরাসরি  কোন ঋণ বিতরণ করে না কিংবা ঋনের অনুমোদনও দেয় না। লোকাল ম্যানেজমেন্ট টিমের মাধ্যমে - ব্রাঞ্চগুলো থেকে ঋণ বিতরণ করা হয়। আপনার মহল্লার মসজিদে ব্রাঞ্চ গড়ে উঠলেই আপনি এই ঋণ পেতে পারেন। 

আপনার নিকটস্থ মসজিদে ব্রাঞ্চ না থাকলে আপনি এই ঋণ পাওয়ার কোন সুযোগ নেই। কারন প্রতিটি ব্রাঞ্চ মানে মসজিদ শুধু মাত্র নিজ এলাকার লোকদেরকেই ঋন প্রদান করতে পারে।।

♦♦ *কত টাকা পর্যন্ত ঋন প্রদান করা হয়*?

এই ঋন প্রান্তিক দরিদ্রদের জন্যে। 
বর্তমানে এই ঋনের সর্বোচ্চ সীমা হচ্ছে - ২০,০০০ টাকা। তবে গরু ঋনের ক্ষেত্রে ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত প্রদান করা হয়। 
ইমাম মোয়াজ্জেন এবং মাদ্রাসা শিক্ষকদের জন্যে বর্তমানে সর্বোচ্চ সীমা হচ্ছে এক লক্ষ টাকা।
ভবিষ্যতে এই সীমা বৃদ্ধি প্রাপ্ত হতে পারে।।

♦♦ *নুতন ব্রাঞ্চ কিভাবে খুলবো*?
www.masjid.life এ যান। 
উপরে বাম কর্নারে Apply Online বাটনে ক্লিক করুন।

♦♦ নতুন একটা ব্রাঞ্চ খুলতে মসজিদ ডটলাইট দিয়ে কোন টাকা দিতে হয় 


♦♦ *ওয়েব লিংক দিন*:-
প্রায় প্রতিটা পোস্ট এর মধ্যেই ওয়েব লিংক দেয়া আছে।
www.masjid.life

♦♦*অমুখ এলাকায়/ জেলায় ব্রাঞ্চ আছে কিনা*? 
www.masjid.life এ গিয়ে  Our Branches বাটনে ক্লিক করুন। জেলা ভিত্তিক লিস্ট দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করলেই নিশ্চিত হতে পারবেন - আপনার থানার মধ্যে কোথায় কোথায় ব্রাঞ্চ আছে অথবা নাই।

♦♦ *ঋন গ্রহীতার ছবি কেন প্রকাশ করেন*।


♦♦ *কাদেরকে ঋন দেয়া হয় / এই ঋনের টার্গেট গ্রুপ কারা*:-




FOLLOW

     

 


© 2024 - The Information Technology (Chandrika) Limited

Designed & Developed by Chandrika
Visitor : 354680